নয়া অধ্যায়
নয়া অধ্যায়
একটি বেসরকারী চ্যানেলের জনপ্রিয় ধারাবাহিক 'বালিকা বধূ'. এক
সাধারণ মেয়ে আনন্দির অসাধারণ
হয়ে ওঠবার অনবদ্য কাহিনী।
এতদিন দর্শক শুধু আনন্দিকেই
দেখে এসেছেন। এবারে
'বালিকাবধূ' নিল
১১ বছরের লিপ। যেখানে
দর্শকেরা দেখতে চলেছেন এক
নতুন কাহিনী। না একটু ভুল
হলো।
বলা ভালো পুরনো কাহিনীর
মোড়কে নতুন কাহিনী সংযোজন।
আনন্দির
হারিয়ে যাওয়া মেয়ে
নন্দিনী। তাকে
ঘিরেই আবর্তিত হতে চলেছে 'বালিকা বধূ'র
কাহিনী।
নিয়তির কি পরিহাস। যা
যা আনন্দিকে সহ্য করতে হয়েছিল
তার মেয়েবেলায় , তার দ্বিগুন কষ্ট
পেতে হচ্ছে নন্দিনীকে। শৈশবেই
অপহরণ করা হয়েছিল নন্দিনীকে।
প্রকৃতির নিয়মে বেড়ে উঠেছে
সে।
বালিকা বয়সেই সে এক
পরিবারের বধূ। যেখানে প্রতি মুহুর্তে
নিপীড়িত হতে হয় তাকে।
মা আনন্দির সঙ্গে তো তবু
তার স্নেহময় শ্বশুর-শাশুড়ি ছিলেন। কিন্তু
নন্দিনীর সঙ্গে কে রয়েছে
? দজ্জাল শাশুড়ি আর
অত্যাচারী স্বামী। যে স্বামী বলে
সে তখন-ই শান্তিতে থাকতে পারবে যখন
তার স্ত্রীকে সে তিরস্কৃত হতে
দেখবে।
তাই শুনে শাশুড়ির হাতে
মার খেতে হয় অসহায়
সেই বালিকাবধূকে।
মঙ্গলার ভূমিকায় অভিনয় করছেন গায়িকা-অভিনেত্রী রাজেশ্বরী সচদেব। আর নন্দিনী তথা নিম্বলির ভূমিকায় গ্রেসী সিং ইতিমধ্যেই মন ছুঁতে শুরু করেছে।
ভারতীয় ধারাবাহিকের দুনিয়ায় ইতিমধ্যেই 'বালিকা বধূ' সবচেয়ে বেশি সময় ধরে চলা ধারাবাহিকের শিরোপা পেয়েছে। এখন নতুন চরিত্ররা আগামী দিনে এই ধারাবাহিকের জনপ্রিয়তা কতটা বজায় রাখতে পারেন , সেটাই এখন দেখার বিষয়।